২১ অক্টোবর (সোমবার) সরেজমিনে পরিদর্শনকালে হেফাজতে ইসলাম উপজেলা সেক্রেটারি মাওলানা মহিউদ্দিন খাঁন জসিম, সহ-সভাপতি মাওলানা আলমগীর শওকী, বাহারচড়া আহ্বায়ক মাওলানা নাছির উদ্দীন জিয়া, বাঁশখালী উপজেলা সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও বৈলছড়ী ইউনিয়ন সেক্রেটারি মাওলানা ইব্রাহিম, ইলশা তালিমুল কুরআন মাদ্রাসার পরিচালক ও বাহারচড়া ইউপির যুগ্ম আহ্বায়ক মাওলানা মুজিবুর রহমান, মাওলানা আবুল ফয়েজ, মাওলানা মফিজ, হাফেজ নুরুন্নবী, এনামুল হাসান ও মুহাম্মদ বিন আলমগীর শওকী ও বাহারচড়া রত্নপুর উচ্চ বিদ্যালয়, উপকূলীয় কলেজ, সোলতানিয়া মাদ্রাসা, পশ্চিম বাহারচড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ বিভিন্ন স্কুল-মাদ্রাসা পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা বলেন, উপকূলীয় অঞ্চলের অন্তত অর্ধ লক্ষাধিক মানুষের একমাত্র যাতায়াত মাধ্যম হচ্ছে বশির উল্লাহ মিয়াজি বাজার সংলগ্ন জলকদর খালের এই বেইলি ব্রীজ। দীর্ঘদিন যাবৎ সংস্কার বিহীন হয়ে পড়ে থাকায় জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে ব্রীজটি। এতে প্রতিনিয়তই ঘটছে ছোটখাটো দূর্ঘটনা, ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় যাতায়াত করতে বাধ্য হচ্ছে এলাকার হাজার হাজার মানুষ কিন্তু দেখার কেউ নেই। স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা পড়ুয়া শত শত শিক্ষার্থীসহ উপকূলের হাজার হাজার মানুষকে দুর্ভোগ ও ঝুঁকিমুক্ত করতে জরাজীর্ণ ব্রীজটি দ্রুত সংস্কারের জন্যে বর্তমান সরকারের কাছে জোর দাবি জানান তারা।
উপজেলা সহকর্মী প্রকৌশলী (এলজিইডি) কাজী ফাহাদ বিন মাহমুদ জানান, বেইলি ব্রীজটি গতকালকেও আমি পরিদর্শন করেছি, জনদূর্ভোগের বিষয়টি দেখেছি, ব্রীজটি সংস্কারের জন্যে চেষ্টা করছেন বলে জানান প্রকৌশলী ফাহাদ।
উল্লেখ্য, এই ব্রীজটি জরাজীর্ণ হয়ে পড়ায় বাঁশখালী সমুদ্র সৈকতে সৌন্দর্য উপভোগ করতে বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ছুটে আসা পর্যটকদের বাঁধার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ব্রীজটি। যাতায়াত ব্যবস্থা নাজুক হওয়াতে দিন দিন আগ্রহ হারাচ্ছে পর্যটকরা।
Leave a Reply